![](https://autoscoop.in/wp-content/uploads/2023/10/pulsar-150-vs-n150.jpg)
![](https://autoscoop.in/wp-content/uploads/2023/10/bajaj-pulsar-150-16491452394x3-1-e1696681073467.jpg)
সামনেই পুজোর মরশুম। আর এসময় কেনাকাটা, বিক্রি সমস্তই স্বাভাবিকের তুলনায় বেশি হারে চলতে থাকে। আপনি যদি 150 সিসি সেগমেন্টে নতুন বাইক কিনতে চান তাহলে দুটি দারুণ অপশন রয়েছে। এগুলো হলো Bajaj Pulsar 150 এবং Bajaj Pulsar N150। কিন্তু কোনটি নেবেন এবং কেন নেবেন, সমস্ত উত্তর পেয়ে যাবেন আমাদের আজকের প্রতিবেদনে। চলুন দেখে নেওয়া যাক বাজাজের দুটি বাইকের মধ্যে পার্থক্য কতখানি।
ইঞ্জিন
Bajaj Pulsar 150: ওয়ান সিলিন্ডার 149 cc ইঞ্জিন রয়েছে যা 14 PS উৎপন্ন করে।
Bajaj Pulsar N150: এখানেও ওয়ান সিলিন্ডার, 149 cc রয়েছে। কিন্তু এই ইঞ্জিন সামান্য বেশি 14.5 PS শক্তি উৎপন্ন করে।
অর্থাৎ দুই বাইকের ইঞ্জিনে কোনো তফাৎ নেই।
![](https://autoscoop.in/wp-content/uploads/2023/10/bajaj-pulsar-n150.webp)
মাইলেজ
উভয় বাইকই 65 kmpl (টপ মডেল) মাইলেজ দেয়।
ডিজাইন
নতুন Bajaj Pulsar P150 এবং Pulsar N160-এ LED হেডল্যাম্প, টুইন LED DRL, শার্প ট্যাঙ্ক এক্সটেনশন, স্টাবি এক্সজস্ট এবং মাল্টি-স্পোক অ্যালয় হুইলগুলির সাথে একই রকম দেখতে। Pulsar 150 6টি রঙ এবং 1টি ভেরিয়েন্টে পাওয়া যায়, Pulsar N150 2টি রঙ এবং 1টি ভেরিয়েন্টেই উপলব্ধ। অর্থাৎ বলা চলে যে, ডিজাইনের দিকে সামান্য এগিয়ে Pulsar 150।
![Pulsar 150](https://autoscoop.in/wp-content/uploads/2023/10/00.png)
দাম
Bajaj Pulsar 150: STD ভেরিয়েন্টের এক্স শোরুম দাম শুরু হচ্ছে 1.20 লক্ষ টাকা থেকে।
Bajaj Pulsar N150: STD ভেরিয়েন্টের এক্স শোরুম দাম শুরু হচ্ছে 1.17 লক্ষ টাকা থেকে।
অর্থাৎ মাত্র 3 হাজার টাকার পার্থক্য রয়েছে।
![Pulsar N150](https://autoscoop.in/wp-content/uploads/2023/10/Bajaj_Pulsar_N160_1659787564321_1668767431804_1668767431804.png)
দুই বাইকে সেরকম পার্থক্য না থাকায় এ আর সিদ্ধান্ত আপনার ওপর নির্ভর করবে। এক্ষেত্রে আপনি যদি সামান্য বেশি শক্তি এবং সামান্য কম খরচ করতে চান তাহলে N150 আপনার জন্য উপযুক্ত। কিন্তু বিভিন্ন রঙের অপশন চাইলে Pulsar 150 অধিক উপযোগী।